Posts

Showing posts from February, 2021

পিথাগোরিয়ান-কোপার্নিকান হেলিওসেন্ট্রিক এস্ট্রোনমি প্রতিষ্ঠিত করেছে যারা, তাদের লাভ কি?

Image
  ওদের অর্জন বা লাভটা সুদূরপ্রসারী। সবার প্রথমে এটা দেখা প্রয়োজন যে, এই বিশ্বাসগত আদর্শের জন্মদাতারা কারা ছিলেন। কারা সে এস্ট্রোনোমিকাল আইডিয়াকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।। ইতিহাস ঘাটলে এ তত্ত্বের উদ্ভাবকদের হিসেবে পিথাগোরাস,কোপার্নিকাস,নিউটন সহ আরো অনেক দার্শনিক/যাদুকরদের নাম মিলবে যারা প্রত্যেকেই ছিলেন কুফরি যাদুবিদ্যার দর্শনে বিশ্বাসী। এখনো সকলে স্বীকৃতি দেয় যে তারা যাদুবিদ্যার চর্চাকারীও ছিলেন। অর্থাৎ প্রত্যেকেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে শয়তান-জ্বীনদের(এক্সট্রা ডাইমেনশনাল বিং) সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। তাছাড়া কিছু যাদুকররা যাদুকে সংজ্ঞায়িত করতে গিয়ে বলে যাদুর উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রকৃতির নীতিতে পরিবর্তন করে স্বার্থ হাসিল করা। প্রশ্ন করব, শয়তান কি ন্যাচারাল অর্ডার বা ফিতরাত পছন্দ করে নাকি সেটাকে উল্টিয়ে দিতে চেষ্টা করে? এর উত্তর পাঠকদের উত্তম জানার কথা। . তাছাড়া, যেসকল শাস্ত্র স্ফেরিক্যাল পৃথিবী- মডার্ন এস্ট্রোনোমিকাল আইডিয়া প্রদান করে সেসব প্রাচীন কিতাবগুলোও সুস্পষ্ট বাম-পথের। হয় যাদুকরদের লেখা,নতুবা শয়তানের জ্বীনদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে। যেমনঃ জোহার(কাব্বালা), ইন্ডিয়ান ফিলসফিক্যাল স্ক্রিপচার,হার্মেট

ফেসবুক মুজাহিদ / কীবোর্ড মুজাহিদ বলে কটাক্ষকারী মুরতাদ।

Image
  আমি মুফতি আতাউর রহমান বিক্রমপুরী ( হাফিঃ )- এর নিচের ফতোয়াটি নিয়ে অনেক দিন ভেবেছি , ভুল পাইনি । আপনারা পেলে জানাবেন ইনশাআল্লাহ্ ‌ । ফতোয়া - " ফেসবুকে যদি কেউ সিয়াম সাধনার দাওয়াত দেয় এবং শরঈ ওজর বশত নিজে আমল করতে না পারে তাকে যদি কেউ ফেসবুক সিয়ামী বলে কটাক্ষ করে তার বিধান কী ? ফেসবুকে যদি কেউ হজের দাওয়াত দেয় এবং অক্ষমতার কারণে যদি নিজে হজ করতে না পারে তাকে যদি কেউ ফেসবুক হাজী বলে কটাক্ষ করে তাহলে তার বিধান কী ? ফেসবুকে যদি কেউ যাকাতের দাওয়াত দেয় এবং নেসাব পরিমাণ মাল না থাকায় যাকাত না দেয় তাকে ফেসবুক যাকাতি বলে যদি কেউ কটাক্ষ করে তাহলে তার বিধান কী ? সবগুলো প্রশ্নের এক কথায় উত্তর হল : যে কোন মুসলমান এভাবে কাউকে কটাক্ষ করলে সে মুরতাদ হয়ে যাবে । সুতরাং কেউ যদি ফেসবুকে জিহাদের কথা লেখে এবং অক্ষমতার কারণে নিজে জিহাদ না করে তাকে ‘ ফেসবুক মুজাহিদ ’ , ‘ ফেসবুক জিহাদী ’ , ‘ কিবোর্ড মুজাহিদ ’ , ‘ কম্বল মুজাহিদ ’ বলে কটাক্ষকারীও মুরতাদে

করোনা ভীতি বাস্তবে মেলেনি

Image
  করোনাভাইরাসের প্রকৃত প্রভাব কী, সেটি এখন স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বাংলাদেশে করোনা মহামারীর চেয়ে গত বছর আত্মহত্যা করে দ্বিগুণ মানুষ মারা গেছে। আর সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার চেয়ে বেশি মানুষ। করোনা কতটা প্রাণঘাতী, সেটি সবচেয়ে বেশি বোঝা গেল একই সময়ে হৃদরোগে এর ৩৬ গুণের বেশি মানুষ প্রাণ হারানোর খবর থেকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপে এ ধরনের খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর করোনা নিয়ে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির অস্বচ্ছতার প্রমাণ পাওয়া গেল। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ক্যান্সারসহ আরো অনেক অসুখে এ সময়ে মৃত্যুহার করোনার চেয়ে বহুগুণে বেশি। বিগত বছরের পরিসংখ্যান নিলে এ তথ্য সারা বিশ্বের জন্য কম-বেশি একই রকম পাওয়া যাবে। কোনো একটি বিপর্যয়কর পরিস্থিতির উপযুক্ত মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হলে বড় ধরনের মাশুল গুনতে হয়। করোনা নিয়ে প্রকৃত প্রস্তুতির চেয়ে আমাদের দেশে ঢের বেশি প্রচারণা হয়েছে। অনেকে না বুঝেই এতে অংশ নিয়েছে। করোনা নিয়ে সংবাদমাধ্যমের ভূমিকার মূল্যায়ন মানুষ এখন করতে চাইবে। ঘটনার ভয়াবহতার চেয়ে খবর প্রকাশের জোয়ারে প্রথম ধাক্কায় সব কাজ বন্ধ করে দিয়ে বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিল প্রায় স