Posts

Showing posts from November, 2020

নীল আর্মস্ট্রং কে নিয়ে মুসলিমসমাজে প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা ও যুক্তিখণ্ডন :-

Image
  আমাদের মুসলিম সমাজে একটি কথা খুবই প্রচলিত এবং জনপ্রিয় যে, বিখ্যাত মার্কিন নভোচারী নীল আর্মস্ট্রং একজন মুসলিম ছিলেন। বলা হয়ে থাকে , তিনি চাদে আযান শুনতে পান এবং পরবর্তিতে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হন। এটা শুধু সাধারণ জনগনের কাছেই নয় বরং বড় ইসলামী উস্তাদেরা এর পক্ষে কথা বলেন। সাথে এও বলা হয়ে থাকে যে, তিনি নাকি চাঁদের দ্বিখণ্ডিত হওয়ার দাগও দেখতে পেয়েছিলেন। চলুন একটু ফ্ল্যাশব্যাকে গিয়ে তাদের ধারনাকে ভ্রান্ত প্রমাণ করা যাক প্রথমেই আমরা যদি বিজ্ঞানীদের কথা মেনে নেই তাহলে দাঁড়ায় , চাঁদে কোন বাতাস নেই। শব্দের প্রবাহিত হওয়ার জন্য একটি মাধ্যমের প্রয়োজন। বায়ুশূন্য স্থানে বা ভ্যাকুয়ামে কোন মাধ্যম না থাকায় , সেখানে সাউন্ড ওয়েভ পাস করবে না , বা প্রবাহিত হবে না। তাই চাঁদে কেউ আজান বা শব্দ করলে , সেটি শোনা যাবে না । এই পরীক্ষাটি নিজের বাসায় করে দেখতে পারেন , বায়ুশূন্য স্থানে আসলেই আজান শোনা সম্ভব কিনা। সেই আজান আবার নভোচারীদের পোষাক ভেদ করে নিল আর্মস্ট্রং এর কান পর্যন্ত পৌঁ

আকাশের দূরত্ব এবং লো আর্থ আরবিটে রকেটের বাধাপ্রাপ্তি নিয়ে একটি বিশ্লেষণ:

Image
  দুইটি ব্লগ থেকে দুইটি হাদিস নেয়া হয়েছে। প্রথমে আমরা হাদিসগুলো দেখবো, তারপর কিছু আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ। (হাদিস নং - ১ ) ৫০০ বছরের রাস্তার বর্ণনা। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, ما بين السماء الدنيا والتي تليها مسيرة خمس مئة عام ومابين كل سماء مسيرة خمس مائة عام وما بين السماء السابعة والكرسي مسيرة خمس مئة عام وما بين الكرسي والماء مسيرة خمس مئة عام والعرش على الماء والله عز و جل على العرش يعلم ما أنتم عليه ‘‘দুনিয়ার আকাশ এবং এর পরবর্তী আকাশের মধ্যে দূরত্ব হচ্ছে পাঁচশ’ বছরের পথ। আর এক আকাশ থেকে অন্য আকাশের দূরত্ব হচ্ছে পাঁচশ বছরের পথ। এমনি সপ্তমাকাশ এবং কুরসীর মধ্যে দূরত্ব হচ্ছে পাঁচশ বছরের পথ। কুরসী এবং পানির মাঝখানে দূরত্ব হচ্ছে পাঁচশ বছরের পথ। আরশ হচ্ছে পানির উপরে। আর আল্লাহ তাআলা আরশের উপরে। তোমাদের আমলের কোন কিছুই তাঁর কাছে গোপন নয়’’। হাম্মাদ বিন সালামা হতে এই হাদীছ ইবনে মাহদী বর্ণনা করেন আসেম হতে, আসেম বর্ণনা করেন যির্ হতে, তিনি বর্ণনা করেন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে। অনুরূপ বর্ণনা করেন মাসউদী আসেম হতে, তিনি আবি ওয়ায়েল হতে এবং তিনি আব্দুল্লাহ বিন ম