স্যাটানিস্ট নিউটন ও তার কথিত গ্রাভিটির ব্যাবচ্ছেদ:


 

গ্রাভিটি' যাদুবৈজ্ঞানিক শিকড় এবং তার শিরচ্ছেদ......

গ্রাভিটি হলো কুফরী হেলিওসেন্ট্রিজম কাল্টের প্রাণ এই গ্রাভিটিই গ্লোব আর্থকে টিকিয়ে রেখেছে

জুডিও-ব্যাবিলনিয়ান যাদুবিজ্ঞানের শিষ্য যাদুকর পিথাগোরাস ঐতিহাসিকভাবে হেলিওসেন্ট্রিজম কাল্টের সূচনা করে সেই তার মিস্ট্রি স্কুলের শিষ্যদের মাঝে গোলক জমীনের ধারণা প্রতিষ্ঠা করে যায় কিন্তু গ্লোব গ্রাভিটি ছাড়া অচল এজন্য যাদুবিজ্ঞানীদের কাছে গ্রাভিটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ মধ্যযুগের হার্মেটিস্ট যাদুবিজ্ঞানীদের কাছে গ্র্যাভিটির নাম ছিল ম্যাগনেটিজম, অ্যাফিনিটি, অ্যাট্রাকশন

অ্যারিস্টটলের মতো মিস্টিক্সরা গ্রাভিটির ব্যাপারে ইশারা দিয়ে দিয়েছিল

”In the 4th century BC, the Greek philosopher Aristotle believed that there is no effect or motion without a cause. The cause of the downward motion of heavy bodies, such as the element earth, was related to their nature, which caused them to move downward toward the center of the universe, which was their natural place. Conversely, light bodies such as the element fire, move by their nature upward toward the inner surface of the sphereof the Moon. Thus in Aristotle's system heavy bodies are not attracted to the Earth by an external force of gravity, but tend toward the center of the universe because of an inner gravitas or heaviness.“ (
উইকি)


এমনকি ইস্টার্ন মিস্টিসিজমের অনুসারী আর্যভট্ট মনে করতো পৃথিবী গতিশীল তাহলে আমরা কেন ছিটকে যাই না তা ব্যাখ্যার জন্য গ্র্যাভিটির মতো একটি শক্তির সংজ্ঞা প্রদান করে

“.....Aryabhata first identified the force to explain why objects do not spin out when the Earth rotates,....." (
উইকি)


ব্রহ্মগুপ্তের মতো মালাউনও গ্রাভিটি সম্পর্কিত ব্যাপারে বলে গিয়েছে “ Indian astronomer and mathematician Brahmagupta described gravity as an attractive force and used the term "gurutvākaraam (गुरुत्वाकर्षणम्)" for gravity.“ (উইকি)

এদের জীবনী পড়লেই আপনারা বুঝতে পারবেন তারা কতোটা অকাল্ট প্র্যাক্টিসে ডুবে ছিল এদের সাড়া জীবনটাই চলে গিয়েছে শয়তানি কুফরী মেটাফিজিক্সের উন্নয়ন সাধন করতে, প্যাগান মেটাফিজিক্যাল ডক্ট্রিনকে ডিকোড করে ম্যাথম্যাজিক্যাল ফর্মে রূপ দিতে এটা আশা করি আপনারা একটু খোজাখুজি করলেই বুঝতে পারবেন এজন্য আর কষ্ট করে ডকুমেন্ট নিয়ে আসছি না


গ্রিক ফিলোসফি আরবে প্রবেশ করাতে হাজার বছরের প্রতিষ্ঠিত জিওসেন্ট্রিক কসমোলজি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে মানুষের মাঝে প্রশ্ন ঘুরতে থাকে পৃথিবীর আকার নিয়ে পরে কিছু অভিযাত্রীক জমীনের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গিয়ে বলতে থাকে পৃথিবী আসলে গোল ব্যাপারটা অদ্ভুত একই সাথে অত্যন্ত বায়াসড কারণ মেইনস্ট্রিম ফ্ল্যাট আর্থ ম্যাপ অনুযায়ী তা আসলে নর্থপোলকে কেন্দ্র করে ঘোরা এটা মোটেই গ্লোব আর্থকে প্রমাণিত করে না


তারপর আরবদের হাতে গড়ে ওঠা সুডোসাইন্স ইউরোপে প্রবেশ করে এতে সেখানে জন্ম হয় সাইন্টিজমের দেবতা লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি, গ্যালিলিও, কেপলার, নিউটন প্রমুখদের

লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি অন্যান্য মিস্টিক্সদের থেকে ব্যতিক্রম তাকে এখনকার বিজ্ঞানীদের সাথে তুলনা করা যেতে পারে কারণ সে তার যাদুচর্চাকে শুধু ফিলোসফিক্যাল ব্যাপারগুলোতেই সীমাবদ্ধ রাখেনি, বরং যাদুবিজ্ঞানের প্রিন্সিপল মেনে টেকনোলজি উদ্ভাবনের মতো এক ঐতিহাসিক কাজ করেছিল ভিঞ্চিই মেকানিক্যাল নলেজ আর ফিলোসফিক্যাল নলেজের সমম্বয় করে মেশিনের মেকানিজমকে অকাল্ট ফিলোসফিক্যাল ওয়ার্ল্ডভিউতে ব্যাখ্যা দেওয়া শুরু করে এটা মিস্টিক্সদের জন্য নিঃসন্দেহে এক নতুন অধ্যায় এবং সেই প্রচেষ্টা এখনও চালু আছে

এই ভিঞ্চিও গ্রাভিটির ধারণা দিয়ে গিয়েছে বরং সে সর্সারির ফোর এলিমেন্টসের পর গ্রাভিটিকেও যুক্ত করেছে

“Leonardo da Vinci describes kinetic energy as the "mother and origin of gravity." He describes two pairs of physical powers, all stemming from a metaphysical origin, which have an effect on everything: abundance of force and motion, and gravity and resistance. He associates gravity with the 'cold' classical elements, water (wet) and earth (dry), calling its energy infinite." (
উইকি)


এবং সবশেষে নিউটন এসে গ্রাভিটি থিওরীর জন্ম দেয়

জানেন এই নিউটন কে ছিল?

সে সারা জীবন যাদুবিজ্ঞানে ডুব দিয়ে কাটিয়েছে

সে আলকেমিতেও এক্সপার্ট ছিল ”English physicist and mathematician Isaac Newtonproduced many works that would now be classified as occult studies. These works explored chronology,alchemy, and Biblical interpretation (especially of theApocalypse)“(উইকি)

“so many of his experimental studies used esoteric language and vague terminology more typically associated with alchemy and occultism.”(
উইকি)

“Much of what are known as Isaac Newton's occult studies can largely be attributed to his study of alchemy.(
উইকি)

এমনকি তার প্রিন্সিপিয়া অফ ম্যাথমেটিকাও বিভিন্ন অকাল্ট নলেজ থেকে লিখিত ”Many of the discoveries and mathematical formula found within Newton's Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica can be linked, often very directly, to his occult and alchemical studies.”(উইকি)



আরেকটি ব্যাপার হলো, নিউটন বিভিন্ন সিক্রেট সোসাইটির সাথে যুক্ত ছিল
“Isaac Newton has often been associated with various secret societies ..."(
উইকি)

এমনকি সম্ভবত সে ৩৩ডিগ্রি ফ্রিমেসন ছিল কেননা অনেক ম্যাসনিক স্থাপনা তার নামে উৎসর্গকৃত Lodge of England নামক ম্যাসনিক অর্গানাইজেশনের একজন প্রতিষ্ঠাতা ছিল এই মালাউন নিউটন
“ Isaac Newton is believed to have been a 33-degree Scottish RiteFreemason since he was one of the 1717 founders of the Lodge of England,[33] and by virtue of the number of masonic buildings have been dedicated in his honour.“(
উইকি)

নিউটনের সাথে রোজাক্রুশানিজমেরও সম্পর্ক ছিল রোজাক্রুশানিজম আসলে সেসকল বানী ইসরাইলের লোকদেরই বিশ্বাস যারা কাব্বালাহসহ বেশ কিছু যাদুবিজ্ঞানকে  দ্বীন হিসেবে নিয়েছিল

“Perhaps the movement which most influenced Isaac Newton was Rosicrucianism.“(
উইকি)

শয়তানের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে নিউটনের সম্পর্ক দেখুন, ”The Rosicrucian belief in being specially chosen for the ability to communicate with angels or spirits is echoed in Newton's prophetic beliefs.“(উইকি)

নিউটনের কিছু বই যেন রোজাক্রুশানিজমের কিতাবেরই ইংলিশ অনুবাদ “Newton left behind a heavily annotated personal copy of The Fame and Confession of the Fraternity R.C., by Thomas Vaughan which represents an English translation of The Rosicrucian Manifestos.“(উইকি)

রোজাক্রুশানিস্টরা নিউটনকে তাদের ভাই মনে করতো ” The Ancient & Mystical Order Rosae Crucis has always claimed Newton as a frater.”(উইকি)


এমনকি তাকে রোজাক্রুশানিজমের সদস্য ভাবা হতো তার জীবদ্দশাতেই ” During his own life, Newton was openly 'accused' of being a Rosicrucian, as were many members of The Royal Society.“(উইকি)


নিউটন ছিল রোজাক্রুশানিজমের ভক্ত সে তার বইতেও তাদের আকিদা আর বক্তব্য শেয়ার করেছে ”from his writings it does appear that he may have shared many of their sentiments and beliefs.”(উইকি)

নিউটন আবার পিথাগোরাসেরও ফ্যান ছিল

তো এই হচ্ছে নিউটন বিজ্ঞানী তার মতো অভিশপ্তের হাতেই রিভাইভ্যাল হয় গ্রাভিটির


গ্লোবের কথা বললে একটি প্রশ্ন এসে যায়, তা হলো পৃথিবী যদি আসলে বলের মতো হয় তবে সমুদ্রের পানি, আমরা, পশুপাখি ইত্যাদি কিভাবে জমীনের সাথে লেগে থাকে?

এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্যই জন্ম হয় গ্র্যাভিটির আসলে একটি মিথ্যা কথা বললে সেটা সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত রাখতে গেলে আরো মিথ্যার জন্ম দিতে হয় কারণেই গ্লোবের মতো মিথ্যাকে বাচাতে গিয়ে আরো একটি মিথ্যার সূত্রপাত হয় এবং এই গ্র্যাভিটিই হয় হেলিওসেন্ট্রিজম কাল্টের জীবন কারণ গ্র্যাভিটি মিথ্যা প্রমাণিত হলে গ্লোব মিথ্যা, সূর্যকে প্রদক্ষিণ করা মিথ্যা, গ্যালাক্সি মিথ্যা, ক্লাস্টার মিথ্যা, সুপার ক্লাস্টার মিথ্যা, বিগব্যাং মিথ্যা, ইভল্যুশন মিথ্যা.........  চেইন রিঅ্যাকশন....


অর্থাৎ আমরা যদি গ্রাভিটিকে মিথ্যা প্রমাণিত করতে পারি তাহলে হেলিওসেন্ট্রিজমের খেলা শেষ


এখন আমরা স্টেপ বাই স্টেপ গ্র্যাভিটিকে মিথ্যা থিওরী প্রমাণ করবো ইনশাআল্লাহ

/ আমরা ইতিমধ্যে প্রমাণ করেছি যে ভূপৃষ্ঠ থেকে যতো উচ্চতাতেই আমরা উঠি না কেন, আমরা কোনো কার্ভেচারের দেখা পাই না যদিও বর্তমান কার্ভেচারের হিসাব অনুযায়ী দেখা পাওয়ার কথা

দেখুন হাই অ্যালটিটিউড বেলুনের ভিডিও-
https://youtu.be/CcqF6s-1QEM

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1848916595366541&id=1685985511659651


এখন যদি পৃথিবীর কার্ভেচার না দেখা পাওয়াকে হেলিওসেন্ট্রিক কাল্ট অনুযায়ী ব্যাখ্যা করতে চাই তাহলে এই একটি ব্যাখ্যা পাওয়া যায়-

(
) গোল পৃথিবীর আকার আসলে আরো বড় কারণে আমরা কার্ভ দেখি না

আর কিছু বলার আছে কিনা আমার জানা নেই যদি আমরা এই পয়েন্টটিকে সঠিক বলে ধরে নেই তাহলে যেসব ব্যাপারগুলো আসে-

পৃথিবীর আকার ধরে যেসব ফর্মুলা হিসাব নিকাশ এতোদিন যা করা হতো তা সব ভুল এখন তা নতুন করে সাজাতে হবে

• ‎
পৃথিবীর অভিকর্ষজ ত্বরণের মান বাড়াতে হবে কারণ আরো বড় পৃথিবী মানে আরো বেশি আকর্ষণ

• ‎
এতোদিন নাসার মতো সকল স্পেস এজেন্সি যারা তাদের ছবি বা ভিডিওতে যে পরিমাণ কার্ভেচার দেখানো হয়েছে তা সব ভুল মিথ্যা

• ‎
পৃথিবী বড় হওয়ার কারণে চাঁদের কক্ষপথ, পৃথিবীর কক্ষপথ, স্যাটেলাইটের কক্ষপথ সংক্রান্ত সকল ম্যাথম্যাজিক্যাল ক্যালকুলেশন চেঞ্জ করতে হবে

• ‎
জোয়ারভাটার কথিত কারণও মডিফাই করতে হবে

ইত্যাদি ইত্যাদি

বুঝতেই পারছেন রাতারাতি এতো কিছু পরিবর্তন করা সম্ভব না আমরা যেহেতু কার্ভেচারের দেখা পাচ্ছি না, সেহেতু এই ঘটনা-

গ্রাভিটি সংক্রান্ত সকল ম্যাথম্যাজিক্যাল ক্যালকুলেশনকে হোক্স প্রমাণ করে

• ‎
গোটা গ্রাভিটিকেই হোক্স প্রমাণ করে আমরা যেহেতু প্রমাণ করেছি পৃথিবী সমতল, তারমানে গ্রাভিটিও মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে কারণ গ্রাভিটি যদি থাকতো, তবে সমতল হতে পারতো না

গ্রাভিটি শেষ মানে গোটা হেলিওসেন্ট্রিজম কাল্ট শেষ


প্রমাণিত- গ্রাভিটি একটি হোক্স

/ ওয়াটার লেভেল সবসময় প্লেইন থাকে সেটা হোক পুকুর, খাল, নদী, কিংবা সমুদ্র অথচ হিসাব মতে প্রতি ১০ মাইলে প্রায় ৬৬ ফুট পানি কার্ভ করার কথা আর এই হিসাবে গ্রাভিটির ভূমিকা আছে কিন্তু বাস্তবে ৬৬ফুট কেন, ১ফুটও পানি কার্ভ করে না

দেখুন সাধারণ পাবলিকের এক্সপেরিমেন্ট-
https://m.facebook.com/groups/315165405515447?view=permalink&id=738524789846171


পৃথিবীকে গোল রেখে এখন ঘটনাকে ব্যাখ্যা করতে হলে ()এর দিকেই যেতে হবে কিন্তু তা সম্ভব নয়


থেকে প্রতীয়মান হয়-

গ্রাভিটির সকল হিসাব হোক্স কারণ, বিজ্ঞানীদের কথা অনুযায়ী যদি গ্রাভিটি থাকতো তবে পানি কার্ভ করতো কিন্তু বাস্তবে পানি কার্ভ করে না

• ‎
গ্রাভিটি শেষ তো হেলিওসেন্ট্রিজম কাল্টই শেষ


প্রমাণিত- গ্র্যাভিটি হোক্স


আমরা দেখি প্রায় ওজনহীন ধুলিকণা বাতাসে ভেসে বেড়ায় তাদের ওপর যেন কথিত গ্রাভিটির কোনো প্রভাবই নেই অথচ বলা হয় এইসব কোটি কোটি ধুলিকণা নিয়ে গঠিত অ্যাটমোস্ফেয়ারকে গ্রাভিটি ধরে রাখে এমনকি স্পেসের ভ্যাকিউমও নাকি বাতাসকে টানতে পারে না, গ্রাভিটি এতোটাই পাওয়ারফুল!

অথচ আমরা দেখি ধুলিকণা গ্রাভিটির প্রভাবহীন

গ্রাভিটি সমুদ্রের পানিকে আটকিয়ে রাখার সামর্থ্য রাখে কিন্তু ছোট্ট মশাকে আটকিয়ে রাখতে পারে না ছোট্ট পিচ্চি মশা কিন্তু গোটা প্ৃথিবীর সেই শক্তিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে উড়ে বেড়ায় যে শক্তি গোটা সমুদ্রকে আটকিয়ে রাখতে পারে

এখন হয়তো আপনারা বলতে পারেন যে মশার সাথে পৃথিবী অভিকর্ষ কম কারণে উড়তে পারে এটাই হচ্ছে ফাদ যেটায় আপনারা পতিত হলেন আপনাদের ভাষ্য অনুযায়ী মশা পাখা ঝাপটিয়ে গ্রাভিটির বিরুদ্ধে শক্তি অর্জন করে তাহলে প্রশ্ন এসে যায় সে যদি সামান্য পাখা ঝাপটিয়েই উড়তে পারে তবে তার মোমেন্টাম অনুযায়ী তো তার মহাকাশে চলে যাওয়ার কথা কিন্তু বাস্তবে কী তা হয়?

মশার ভর, m=0.1g
মশার বেগ, v=30000m/s [মশা যখন পৃথিবীর সাপেক্ষে স্থির, আপনাদের হিসাব মতে পৃথিবী তখনও গতিশীল]

মশার ভরবেগ, P=0.1×30000=3000kgm/s

পাখা ঝাপ্টিয়েই যদি কথিত গ্রাভিটির বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হয়, তাহলে মশার ভরবেগ অনুযায়ী মশার তো মহাকাশে চলে যাওয়ার কথা

/ মনে করুন দুটি বস্তু m m m এর ভর ১০কেজি,  m এর ভর ১০০ কেজি ধরলাম পৃথিবীর ভর M উভয়েই ভূপৃষ্ঠ থেকে h=1 মিটার উচ্চতায় অবস্থান করছে এখন জমীনের দিকে কার কথিত আকর্ষণ বেশি হবে? F নাকি F?





F= (GMm)/d²=10GM

আবার,

F
= (GMm)/d²= 100GM


এখানে G, M এবং  10, 100 কনস্ট্যান্ট সুতরাং, 100GM বড় 10GM থেকে

অর্থাৎ, F>F

কিন্তু আমরা দেখি যে, গ্যালিলিওর h=ut ± ⅟₂gt² সূত্র মেনে সব সমত্বরণে পড়ে অর্থাৎ এখানে আকর্ষণ থাকুক বা না থাকুক, পতনের ব্যাপারটা একই!


এক ফোটা বৃষ্টির পানি জমীনে আপতিত হয় অথচ এর থেকেও ভারী মেঘমালা আল্লাহর ইচ্ছাতে আকাশে ভেসে বেড়ায় তাহলে গ্র্যাভিটির খেলাটা কোথায়?

পৃথিবী নাকি গতিশীল পৃথিবীর গড় গতি সেকেন্ডে ৩০কি.মি. ঘন্টায় ,০৮,০০০ কি.মি. মানে ১০৮০০০০০০মিটার পার ঘন্টা মনে করুন আমার ভর ৬০কেজি মোমেন্টামের সূত্র হলো P=mv
আমার ভর, m=৬০কেজি
আমার বেগ, v=৩০×১০০০=৩০০০০m/s

তাহলে আমার ভরবেগ, P=60×30000=1800000 kgm/s


1800000 kgm/s
এতো বড় মোমেন্টাম সত্ত্বেও আমি কেন ছিটকে যাই না? যেখানে সামান্য মশা মাছি ধুলা কথিত গ্রাভিটিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে উড়ে বেড়ায় সেখানে আমি এতো ভরবেগ নিয়েও কেন ছিটকে যাই না? আবার বলবেন না যে মশার চেয়ে আমার ভর বেশি এজন্য ছিটকাই না আমার সাথে পৃথিবী যে কথিত F সেটার থেকে P অনেক বড় শক্তিশালী এছাড়াও যদি একটা গ্লাসকে দড়ি দিয়ে বেধে পানি ভরে জমীনের সাথে ভার্টিক্যালি বৃত্তাকারে ঘুরানো হয় তবে পানি নিচে পড়ে না মোমেন্টামের কারণে একটি পানির গ্লাসে যদি ৩০০গ্রাম পানি থাকে, আর দ্রুতি যদি হয় ১০কি.মি., তাহলে আমার কথিত মোমেন্টামের থেকেও তার মোমেন্টাম কম অথচ সে ঠিকই গ্রাভিটিকে না মেনে গ্লাসে আটকিয়ে থাকে

 
সুতরাং এতো মোমেন্টাম নিয়েও কেন আমি ছিটকাই না?


এরকম আরো অনেকভাবে গ্রাভিটিকে মিথ্যা প্রমাণ করা যায়

_______________________________


গ্রাভিটিকে অস্বীকার করলে আমাদের প্রতি বেশ কিছু প্রশ্নের তীর ছুটে আসে যেমন গ্রাভিটি না থাকলে সবাই জমীনের দিকে আসে কেন?

এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে-

(
) সবসময় সবকিছুর ব্যাখ্যা আমরা দিতে পারবো এমনটা নয় কোনো কিছুর উত্তম ব্যাখ্যা দিতে না পারার মানে এই না যে অন্য কোনো মিথ্যা ব্যাখ্যাকে মেনে নিতে হবে

(
) সবকিছু সম্পর্কে যে সবকিছু জানা থাকবে ব্যাপারটা এরকম নয় আমাদের জানা বা না জানা বাস্তবতায় কোনো প্রভাব ফেলে না মনে করুন একটি টিনের কৌটার মুখ বন্ধ এখন তার ভিতরে কোনো মেটালের টুং টুং আওয়াজ আসে এখন একজন বললো টিনের কৌটার ভিতরে মেটাল বস্তু আছে কিন্তু কেউ যদি বলে যে মেটালের রং না জানা পর্যন্ত আমরা কথা মানি না যে সেখানে কিছু আছে তাহলে কি এটা ঠিক হবে? বস্তুত, আমরা তার রং জানি আর না জানি তাতে মেটালের কিছু যায় আসে না মেটাল মেটালের জায়গাতেই থাকবে ফ্ল্যাট আর্থের ব্যাপারগুলোও এরকম

(
) আমরা কুরআন সুন্নাহ থেকে জানতে চেষ্টা করি কুরআন সুন্নাহয় না পেলে মনগড়া কোনো থিওরী দিই না

____________________


তাহলে প্রশ্ন হলো সবকিছু জমীনের দিকে যায় কেন?

সবকিছু জমীনের দিকে যায় কারণ আল্লাহ এভাবেই সৃষ্টিজগতকে সৃষ্টি করেছেন যদি একাধিক ঘনত্ববিশিষ্ট বস্তু একসাথে থাকে তবে অধিক ঘনত্ববিশিষ্ট বস্তু কম ঘনত্ববিশিষ্ট বস্তু হতে বেশি জমীনের নিকটে থাকে


আল্লাহ জমীনকে ধারক হিসেবে সৃষ্টি করেছেন জমীন হলো আমাদের বাহক


Surah Al-Mursalat, Verse 25:

أَلَمْ نَجْعَلِ الْأَرْضَ كِفَاتًا

আমি কি পৃথিবীকে সৃষ্টি করিনি ধারণকারিণীরূপে,


উক্ত আয়াতের তাফসীরে হাফেজ ইবনু কাসীর বলেন-

“....
আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তাআলা বলেনঃ আমি জমীনের ওপর কি এই খিদমত অর্পণ করিনি যে, সে তোমাদের জীবিতাবস্থায় তোমাদেরকে স্বীয় পৃষ্ঠে বহন করছে এবং তোমাদের মৃত্যুর পরেও তোমাদেরকে নিজের পেটের মধ্যে লুকিয়ে রাখছে? তারপর জমীন যেন হেলা-দোলা না করতে পারে তজ্জন্যে আমি ওতে সুউচ্চ পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তোমাদেরকে দিয়েছি মেঘ হতে বর্ষিত পানি এবং ঝর্ণা হতে প্রবাহিত সুপেয় পানি এসব নিয়ামতপ্রাপ্তির পরেও যদি তোমরা আমার কথাকে অবিশ্বাস করো তবে জেনে রাখো যে, এমন এক সময় আসছে যখন তোমরা দুঃখ আফসোস করবে, কিন্তু তখন তা কোনোই কাজে আসবে না!” (তাফসীর ইবনে কাসীর, ১৭তম খণ্ড, ৭৮৭পৃষ্ঠা)


বস্তুতঃ আল্লাহ তাআলা পৃথিবীকে এভাবেই সৃষ্টি করেছেন পৃথিবীকে সমতল বিস্তৃত করা, তাতে পানির ব্যবস্থা করা, পানিকে বায়োন্সি ধর্ম দিয়ে তার বুক চিড়ে পাহাড় সদৃশ জাহাজের চলার ব্যবস্থা করা, নিয়মিত পরিমিত পরিমাণে বৃষ্টি বর্ষণ করা, পর্বতকে গেড়ে দেওয়া, জন্তুজানোয়ারকে ছড়িয়ে দেওয়া, আকাশকে দুর্ভেদ্য ছাদ করা, রাতদিনের সুন্দর নিয়মে আবর্তন, চন্দ্র-সুর্যের ব্যবস্থা করা, নক্ষত্রের মাধ্যমে পথ চেনার ব্যবস্থা করা, মানুষের জন্য ফলমূল দিয়ে রিজকের ব্যবস্থা করা- এসবের মাঝে আল্লাহর নিদর্শন রয়েছে আল্লাহর নিদর্শানাবলীর মাঝে একটি হলো সবকিছুকে জমীনের নিকটে থাকার প্রবণতা দিয়ে সৃষ্টি করা যেটাকে বিকৃত করে গ্রাভিটি নাম দেওয়া হয়েছে


আল্লাহই সর্বোত্তম জানেন

_________________

এই গ্রাভিটিকে হোক্স প্রমাণ করাতে এক সাথে অনেক কিছুরই  মৃত্যু হয়ে গিয়েছে যেমন- গ্লোব আর্থ, হেলিওসেন্ট্রিজম কাল্ট, বিগব্যাং, ইভল্যুশন ইত্যাদি আসলে শয়তান একটা মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠার জন্য হাজারো মিথ্যার জন্ম দিতে পারে এক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে

Abdullah as siddiq

 

মধ্যাকর্ষন শক্তির অযৌক্তিকতা

সবাই জানেন আপেলের পতন নিউটন সাহেব কে ভাবায়( যদিও এখন মাথায় আপেল পড়ার কথা অস্বীকার করা হয়) এবং তাকে নতুন থিওরির দিশা দেয় যে উহা গ্রাভিটির টানে মাটিতে পড়েছে অর্থাৎ গ্রাভিটি একটি চুম্বকীয় শক্তির ন্যায় শক্তি যা থিওরি অনুযায়ী সবকিছুকেই মাটির দিকে টানেবস্তুত, খ্রীষ্টপূর্ব ৬০০ বছর আগে প্যাগান হেলেনিস্টিক এস্ট্রনমি উদ্ভূত স্ফেরিক্যাল পৃথিবীর সকল বিষয়ের ব্যাখ্যা দেওয়া যাচ্ছিল না সমস্যা সমাধানের জন্যই গ্রাভিটির জন্ম হয়,যা স্ফেরিক্যাল আর্থের সকল আনসলভড প্রশ্নের সমাধান দেয়

দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে গ্রাভিটি কখনোই সাইন্টিফিক ম্যাথড দ্বারা প্রমানিত নয় কোন এক্সপেরিমেন্টে এর অস্তিত্বকে ধরা যায় নি,যার জন্য এই থিওরিকে সারাজীবন কল্পনাজগতেই সীমাবদ্ধ রেখে খাতা কলম আর যাবতীয় গানিতিক হিসাবিনিকাশের গন্ডীতে থেকে স্ফেরিক্যাল গ্লোব আর্থ আর হেলিওসেন্ট্রিক ডক্ট্রিনকে সেইফজোনে রাখার মান হিসেবে কাজ করছে

প্রচন্ড শক্তিশালী গ্রাভিটি ,যা কিনা সারাবিশ্বের মহাসাগরের সুবিশাল জলরাশিকে প্রতি ঘন্টায় ১০০০ মাইল গতির ঘূর্ননকে উপেক্ষা করে , সুনামির ন্যায় জলরাশির কোনরূপ অস্থিরতা ছাড়াই মাটির সাথে আটকে রাখছে, অথচ সমুদ্রের পানিতে হাত দিয়ে ঝাপটা দিলেই কিছু পরিমান পানি কণার আকারে শূন্যে উঠে যাচ্ছে ! এত শক্তিশালী গ্রাভিটি সামান্য কয়েক ফোটা আকড়ে রাখতে পারে না অথচ কি করে হাজার হাজার গ্যালন পানি মাটিতে নিশ্চলভাবে ধরে রাখে!/??

কি করে একটি দুর্বল প্রজাপতি গ্রাভিটিকে অবজ্ঞা করে শূন্যে ভাসতে পারে?

যেহেতু সকল জিনিসকে তার কেন্দ্রের দিকে টানছে , তাহলে আপেক্ষিকভাবে দুর্বল ঘাস কি করে সোজা হয়ে আসমানের দিক বড় হয় , উচিৎ ছিল সোজা ভাবে না গজিয়ে মাটিতে নুইঁয়ে পড়া

হিলিয়াম বেলুন কি ধরনের এন্টি গ্রাভিটি মেশিন!! কারন মধ্যাকর্ষন শক্তিকে উপেক্ষা করে উপরের দিকে যেতে থাকে এত শক্তিশালী গ্রাভিটিকে অবজ্ঞা  করে সামান্য হিলিয়াম বেলুন গ্রাভিটির অস্তিত্বকে হাস্যকর করে দিল না??

পানি যুক্ত কোন বলকে ঘুরানো হলে তাতে বিপুল পরিমানে আকর্ষনসৃষ্টিকারী ফোর্স থাকুক বা না- থাকুক তার পানি ঘূর্ননের দরুন ছিটকে যাবেই চিত্রের ছবি লক্ষ্য করুন



 কিন্তু সুবিশাল জলরাশিকে হাজার মাইল ঘূ্র্ননগতি থেকে প্রভাব মুক্ত রাখতে হলে গ্রাভিটির মাত্রা এত বেশি হতে হবে যেন পানি জমিনে আঠার মত লেগে থাকে একারনে গ্রাভিটির অস্তিত্ব পৃথিবীর মোশন সত্যি হলে কার্ভড জমিনে আমাদের স্বাভাবিক বিচরনকে প্রশ্ন বিদ্ধ করে

সূর্য, চাঁদ & পৃথিবী যখন একই রেখায় অবস্থান করে তখন এদের আকর্ষণ বলের মান সবচেয়ে বেশি এর ফলে তাদের পরস্পরের নিকটবর্তী হওয়ার কথা এবং এদের কেউ যদি তাদের কক্ষপথ থেকে সামান্য বিচ্যুত হয় তবে তারা কখনেই আগে অবস্থানে ফিরে যেতে পারবে না সাথে সাথে তাদের মধ্যে ততই আকর্ষণ বল বড়বে এর ফলে তারা আরও কাছে আসতে থাকবে যে পর্যন্ত না তারা একে অপরের উপর পতিত হয় এটা ঘটনা শুধু আমাদের সোলার সিস্টেমে ঘটবে তাই না বরং এটা মহাবিশ্বের সকল সিস্টেমে ঘটবে এবং মহাবিশ্ব ধ্বংশ হয়ে যাবে অথচ এরূপ অনেক আগেই ঘটতে পারত যদি গ্রাভিটির অস্তিত্ব থাকত, অথচ এরূপ কিছু নিয়ে কেউ চিন্তাগ্রস্তও নয়!!

গ্রাভিটি কিভাবে বোঝে যে কোথায় কতখানি বল প্রয়োগ করতে হবে কারণ পৃথিবী গোল হওয়ার কারণে একেক অঞ্চলে এক এক গতিতে ঘোরে

REALITY:

বাস্তবে গ্রাভিটি একদমই নন্সেন্সিক্যাল একদমই পুরাতন এবং সাইন্টিফিকভাবে অবজারভেবল যে ব্যাখ্যাটা কোন বস্তুর নিন্মদিকে পতনকে ব্যাখ্যা করে সেটা হচ্ছে ডেন্সিটি এবং পানির ক্ষেত্রে বয়োন্সি আশপাশের বাতাসের মলিকিউলস এর তুলনায় যখন কোন বস্তুর ঘনত্ব বেশি এবং ভারী হবে তখন তার পতন ঘটে আবার বাতাসের মলিকিউলসের চেয়ে কোন জিনিস কম ঘনত্বের হালকা হয় তখন তা শূন্যে ভাসতে থাকে যেমনঃ হিলিয়াম বেলুন

এখানে গ্রাভিটি বা অন্য কোন ফোর্সফিল্ড কাজ করে না বিষয়টিই বাস্তবজগতে বাস্তব গ্রাভিটি শুধুই মহাশূন্যে স্ফেরিক্যাল পৃথিবীর কার্ভে বস্তুর লেগে থাকার imagery ব্যাখ্যা দেয়
গ্রাভিটির অস্তিত্বটা সুডোসাইন্সের আওতায় হলেও মেইনস্ট্রিম বিজ্ঞানের কাছে এটা অবিচ্ছেদ্য বিষয় একবার ভাবুন, যদি গ্রাভিটি না থাকে, তবে..
.পৃথিবী স্ফেরিক্যাল নয়
.আউটার স্পেসের ধারনা মিথ্যা
.সোলার সিস্টেম, হেলিওসেন্ট্রিক রিভলভিং থিওরি একদম ব্রেকডাউন
.এর সাথে সম্পর্কযুক্ত বিগব্যাং এবং বিবর্তনবাদও মিথ্যা

গ্রাভিটি,ইন্টার্সস্টেলার ইত্যাদি হলিউড ফিল্ম চরম ব্রেইনওয়াশিং ফিল্ম এসব ফিল্ম মানুষ সরল মনে দেখলে প্রচলিত মহাকাশ বিজ্ঞানকে অস্বীকার করতে পারবে না, সেই সাথে সাবকনশাসলি গ্রাভিটিকেও এভাবেই কাফেররা প্রোগ্রামিং চালিয়ে যাচ্ছে আর আমরাও বিশ্বাস করছি

https://m.youtube.com/watch?v=MQ7tLZI8fT8
https://m.youtube.com/watch?v=g1W0SCmXZnw
https://m.youtube.com/watch?v=cMuM-DWcgog

কিছু বইঃ
http://www.feandft.com/…/Gravity-Theories-of-Newt-and-Einy-…
.
http://www.gsjournal.net/old/science/guerami.pdf

লেখকঃ Al Imran 

 

 

 

অভিকর্ষ: রক্তে মাংসের মানুষ, জীব বা উদ্ভিদ কে কিভাবে আকর্ষণ করে?

পৃথিবীতে থাকা প্রত্যেকটা বস্তুর নিয়ম সে মাটিতে বা জমিনে থাকবে। কেননা মহান সর্বশক্তিমান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা পবিত্র কুরআন উল্লেখ করেছেন,

أَلَمْ نَجْعَلِ ٱلْأَرْضَ مِهَٰدًا

আমি কি জমিনকে বিছানা বানাইনি? [সুরা নাবা, আয়াত ]

অর্থাৎ, বিছানায় থাকাকালীন এর উপরস্থ সবকিছু যেরকম বিছানামূখী হয়ে থাকে, পৃথিবীও সেই বিছানার মত, এর ভূমির উপরস্থ সবকিছু জমিনমুখীই হয়ে থাকবে, এটাই আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামত, এখানে আলাদা করে গ্র্যাভিটি নামক কোনো ফোর্সের প্রয়োজন নেই মোটেই

মানুষ তার যতটুকু বল প্রয়োগ করবে ততটুকু উপরে উঠতে পারবে পরে আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবে, ইহাই স্বাভাবিক। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ায় নিউটনের কাহিনীকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের কাছে বিষয়টিকে খুব স্বাভাবিক সেন্স হিসেবে নিয়ে আসা হয়েছে, কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে এই অভিকর্ষ মূলত হাজারো বছরের পুরনো যাদূবিদ্যার অংশবিশেষ, বিস্তারিত দলিলাদি সহ সমস্ত প্রমাণ আল ইমরান ভাই রচিত "বিজ্ঞান নাকি অপবিজ্ঞান" বইয়ে পাবেন

পৃথিবীতে আছে নির্দিষ্ট বায়ুচাপ যা মানুষকে নিজের জমিনে বা মাটিতে রাখতে সাহায্য করে আবার এই বায়ুর উপরে ভর করে পাখি উড়ে এখানে অভিকর্ষ বলতে কিছুরই অবস্থান নেই

বিজ্ঞান মতে পৃথিবীর কেন্দ্রে গলিত বিভিন্ন ধাতু বিদ্যমান যা পৃথিবীর কোনো বস্তুকে তার কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে।পৃথিবীর কেন্দ্রে ধাতু গুলো হলো লোহা,নিকেল গলিত অবস্থায় যা নাসা বলেছে।কিন্তু এই গলিত লোহা আর ধাতু যদি পৃথিবীতে থাকা ধাতুকে আকর্ষণ করে তাহলে মানা যেত যে এটা সত্য কিন্তু রক্তে মাংসে গড়া মানুষ বা অন্যান্য জীব বা উদ্ভিদ কে কিভাবে আকর্ষণ করে। আর পৃথিবীতে থাকা ধাতু এর মধ্যেও অনেকগুলো আকর্ষণ বা বিকর্ষণ করে না সেখানে মানুষ, পশুপ্রানী এগুলো কিভাবে করে?

এই ফোর্স কোত্থেকে এসেছে প্রশ্ন করলেই বিজ্ঞানীরা পালায়, পরে এটাকে কোয়ান্টাম ফিজিক্সের মাধ্যমে প্রমাণ করার চেস্টা করা হয়েছে বটে কিন্তু ব্যর্থ সেখানেও, উপযুক্ত প্রমাণ বইয়ে পাবেন

think deeply, যদি সেরকম কোনো ফোর্স আদৌ থাকতো যা সার্বক্ষনিক ভূমির উপরস্থ সবকিছুকে সর্বদা নিচের দিকে টানছে তাহলে কোনোভাবেই প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব ছিল না, কেননা কোনো উদ্ভিত পৃথিবীতে জন্ম নিতে পারত না৷

উদ্ভিত জন্ম নেয় বীজ থেকে, বীজ থেকে মাটির নিচ থেকে ধীরে ধীরে উপরের দিকে উঠে আসতে থাকে, এক পর্যায়ে রবের রহমতে তা পূর্ণাঙ্গ গাছে পরিণত হয়, এখন আপনারাই বলুন, যদি আদৌ কোনো ফোর্স থাকত তাহলে কীভাবে এত নরম কিছুর পক্ষে সম্ভব হতো সেই ফোর্সকে উপেক্ষা করে বাহিরের কোনো বল ছাড়াই উপরের দিকে উঠে আসতে? ইহা কস্মিনকালেও সম্ভব ছিল না

আবার ধরুন, যেই গ্র্যাভিটি গোটা সমুদ্রকে নিচের দিকে নাকি আকর্ষণ করে ধরে রাখছে, সেই সমুদ্রের উপর দিয়ে পাখি উড়ে যায় কীভাবে? ask yourself.

এভাবে অসংখ্য উদাহরণ দেয়া যায়, reality observe করুন, ব্রেইনওয়াশ হয়ে আছে আপনাদের মাথা অন্তর, ঠান্ডা মাথায় ভাবুন নিরপেক্ষভাবে, এস্তেখারা আদায় করুন, এই গ্র্যাভিটি হলো কাব্বালাহ' এক ভয়ানক ফাদ, ইহার শয়তানি বিশ্বাস থেকে মুক্ত হতে পারলে ইনশাআল্লাহ সৃষ্টিজগত চেনা তুলনামূলক সহজ হয়ে যাবে

মহান সর্বশক্তিমান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের সবাইকে সত্য সঠিকভাবে জানার বুঝার তাউফিক দান করুক

WRITTER: 

SHAAN KABIR

 & মোহাম্মদ জুন্দুল্লাহ

 

বিজ্ঞানপ্রেমীরাকিফাতানশব্দটি দিয়ে গ্রাভিটি প্রমান করতে চায়:

ওরা দাহাহার অর্থকে যেভাবে বিকৃত করেছে ঠিক একই ভাবে সূরা মুরসালাতের ২৫ নং আয়াতের কিফাতান শব্দটিরও বিকৃত অর্থ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে

এবার আয়াতটি দেখুন। এবং তার অর্থও দেখে নিন

أَلَمْ نَجْعَلِ الْأَرْضَ كِفَاتًا

আমি কি পৃথিবীকে সৃষ্টি করিনি ধারণকারিণীরূপে, [ সুরা মুরসালাত ৭৭:২৫ ]

أَحْيَاء وَأَمْوَاتًا

জীবিত মৃতদেরকে? [ সুরা মুরসালাত ৭৭:২৬ ]

এবার আয়াত দুটোর তাফসীর দেখুন

আলাম্ নাজ্ব্‌’আলিল্ আর্দ্বোয়া কিফা-তান্ আহ্ইয়া~য়াও অআম্ওয়া-তাও অর্থাৎ, আমি কি পৃথিবীকে সৃষ্টি করিনি ধারনকারিনীরূপে (আয়াতঃ ২৫-২৬) অর্থাৎ, আমি কি ভুমিকে জীবিত মৃত মানুষদের জন্য কিফা-তান করিনি? কিফা-তান শব্দটি ফিফাত থেকে উদ্ভুত। এর অর্থ মিলানো। কিফাত সেই বস্তু, যে অনেক কিছুকে নিজের মধ্যে ধারন করে। ভূমিও জীবিত মানুষকে তার পৃষ্ঠে এবং সকল মৃতকে তার পেটে ধারন করে

আরো একটি আলোচনা পড়ুন

((আল্লাহ নগণ্য বীর্য দ্বারা মানুষ সৃষ্টির সূচনা করে তাকে পূর্ণাঙ্গ মানুষে রূপান্তরিত করেছেন যে পৃথিবীতে বাস করে মৃত্যুর পর তার শরীরের বিভিন্ন অংশ সেখান থেকে উধাও হয়ে যায় না। বরং তার দেহের এক একটি অণূ পরমাণু পৃথিবীতেই বিদ্যমান থাকে। পৃথিবীর মাটির ভাণ্ডর থেকেই সে সৃষ্টি হয়, বেড়ে উঠে লালিত-পালিত হয় এবং পুনরায় সে পৃথিবীর মাটির ভাণ্ডারেই গচ্ছিত হয়।যে আল্লাহ মাটিরএ ভাণ্ডার থেকে প্রথমবার তাকে বের করেছিলেন তাতে মিশে যাওয়ার পর তিনি তাকে পুনরায় বের করে আনতে সক্ষম))

তাফসীরে ইবনে কাসির থেকেও একটি স্ক্রিন শট দেয়া আছে। অবশ্যই দেখে নিন



আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে আরো অনেকগুলো স্ক্রিন শট দিয়ে দিলাম। সবজায়গায়, কিফাতানের অর্থ করা হয়েছে ধারণকারী। আপনারা নিজেরাও খুঁজে দেখতে পারেন। অথচ ওরা এটার অর্থ করে আকর্ষণকারী। আর এর দ্বারা প্রমান করতে চায় মিথ্যা, অযৌক্তিক অবাস্তব গ্রাভিটি তত্ত্বকে




Rooh mahmood


নিউটনকে কেন কথিত মহাকর্ষ বলের আবিস্কারক বলা হচ্ছে?

কথিত আছে, আইজ্যাক নিউটন একদিন আপেল বাগানে বসে জগতের নানাবিধ রহস্য সম্পর্কে চিন্তায় আত্মমগ্ন ছিলেন। এমন সময় গাছ থেকে একটি আপেল মাটিতে পড়ল। অমনি নিউটনের মাথায় প্রশ্ন জাগল, গাছ থেকে আপেল সব সময় নিচে পড়ে কেন? কেন আপেল উপরের দিকে যায় না? এর কিছু দিন পরেই ১৬৮৭ সালে নিউটন মহাকর্ষ বল আবিস্কার করেন, যার জন্য আজও সারা পৃথিবী তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে থাকে

উপরের গল্পটা পড়ে পাঠকের মনে কখনও প্রশ্ন জেগেছে কি যে, ১৬৮৭ সালের আগে কি কেউ জানত না গাছ থেকে আপেল নিচে পড়ে? প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা মহাকর্ষ বলের অস্তিত্ব না জেনে কীভাবে গড়ে তুলল সুউচ্চ পিরামিড? নিউটনের আগমনের আগে কৃষক, মজুর, ব্যবসায়ীরা কীভাবে তাদের কাজ করত মহাকর্ষ বল সম্পর্কে অজ্ঞ থেকে? নিশ্চয়ই তাদের ধারণা ছিল যে, পাহাড় থেকে লাফ দিলে একটা মানুষ নিচেই পড়বে, মাঠে ধানের বীজ ছিটিয়ে দিলে সেটা নিচের দিকেই পড়বে। আচ্ছা, তাহলে নিউটনকে কেন বলা হচ্ছে মহাকর্ষ বলের আবিষ্কারক?

উত্তরটা খুব সহজ। গাছ থেকে আপেল নিচে পড়ে, পাহাড় থেকে লাফ দিলে মানুষ নিচের দিকেই পড়বে এগুলো আমাদের অবজারভেশন, এগুলোকে বিজ্ঞান বলা যায় না। মানব সভ্যতার শুরু থেকেই সবাই এগুলো জানত। শুধু মানুষ না, সব পশু-পাখিরাও এই ব্যপারে অবগত বলেই নিজেদের জীবন বাঁচিয়ে বংশবিস্তার করে টিকে আছে

©

RM: আসলে শয়তান খুব সাধারণ জিনিসগুলোকে মানুষের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ করে তুলে ধরে। যাতে মানুষ তার আসল লক্ষ্য উদ্দেশ্যকে ভুলে যায়। বস্তু নিচের দিকে কেন পরে? পাতার রং কেন সবুজ হয়? ইত্যাদি অহেতুক বিষয়ের পিছনে পরে থাকা মুমিনের কাজ নয়। মুমিন তো সারাক্ষন আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টায় ব্যাস্ত থাকবে। কিন্তু বিজ্ঞান নামক জিনিসটি আজ মানুষকে অসংখ্য অহেতুক অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে পরে থাকা শিখিয়েছে। ফলে মানুষ আখেরাতকে ভুলে গেছে

N:B: আমি আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে গবেষণা করা যাবেনা, সেটা বলছিনা। বলতে চাচ্ছি অহেতুক অনুপকারী জিনিস নিয়ে গবেষণা করে সময় নষ্ট করাটা বোকামি। শয়তান চায় মানুষ এসব নিয়েই তার জিন্দেগী শেষ করে দিক

আর এজন্যই তো কথিত বিজ্ঞানীরা তাদের পুরো জীবনটা এসবের পিছনে নিঃশেষ করে দেয়। এতো গবেষণা করে কিন্তু তার রবের পরিচয় পায়না। তো কি লাভ এই সব বস্তাপচা গবেষণার পিছনে সময় ব্যায় করে?

নিউটন ছিল একজন প্রসিদ্ধ আলকেমিস্ট

নিউটনের আসল পরিচয় আমরা আজও জানি না। এগুলো আসলে প্রকাশ করলে বিজ্ঞানের origins rationality তে প্রশ্ন তৈরি হয়। এজন্য বিগত শতাব্দীকাল ধরে তার ব্যপারে সত্যকে আড়ালে রাখা হয়েছে। তার আসল পরিচয় খুব বেশি দিন হয়নি প্রকাশ হয়েছে।১৯৩৬ সালে নিউটনের লেখা অজস্র বই, কাগজ পত্র নিলামে ওঠে, জন মেনার্ড কিনস নামের এক ধনাঢ্য ব্রিটিশ ইকোনোমিস্ট সেসব জিনিসগুলোকে কিনে নেয়।
In 1936, a descendant offered the papers for sale at Sotheby's.[139] The collection was broken up and sold for a total of about £9,000.[140] John Maynard Keynes was one of about three dozen bidders who obtained part of the collection at auction. Keynes went on to reassemble an estimated half of Newton's collection of papers on alchemy before donating his collection to Cambridge University in 1946.[
উইকিপিডিয়া]

নিউটনের অধিকাংশ লেখাগুলোই ছিল দুর্বোধ্য কোডিং দ্বারা এনক্রিপ্ট করা।সেগুলো সাধারন মানুষের পাঠোদ্ধার সম্ভব না। যেগুলো সাধারন ভাষায় প্রকাশ করা তাও বিভিন্ন রূপক আর কাব্যিক ছন্দে লেখা। জন মেনার্ড প্রায় বছর ধরে নিউটনের লিখিত বিভিন্ন নিবন্ধ অনুচ্ছেদ গুলো পাঠোদ্ধারের চেষ্টা করে সফল হন। এতে নিউটনের আরেক রূপ বিশ্ববাসীর কাছে প্রকাশিত হয়। সেটা এই যে, উনি মোটেও বিজ্ঞানী বলতে যা বোঝায় তা ছিলেন না, বরং একজন খাটি অকাল্টিস্ট বা যাদুকর!
জন মেনার্ড কিন্স বলেনঃ "Newton was not the first of the age of reason: He was the last of the magicians."[উইকিপিডিয়া]

বিস্তারিতঃ https://wikipedia.org/wiki/Isaac_Newtons_occult_studies


একদম শৈশবে নিউটন পিতাকে হারায়, পিতার মৃত্যুর পর নিউটনের শিশুকালেই তার মা এক লোককে বিয়ে করে। মায়ের বিবাহ নিউটন একদমই মেনে নিতে পারেনি। তার মধ্যে মা তার সৎ পিতার প্রতি প্রচণ্ড ঘৃনা জন্মায়, কৈশোর বয়সে একবার তাদের উভয়কে আগুনে জ্বালিয়ে হত্যা করতে চেয়েছিলেন বলে নিউটন স্বীকার করেন। নিউটন শিশুকাল থেকেই অন্তর্মুখী প্রকৃতির ছিলেন, শিশুকালেই তিনি সানডায়ালসহ বেশ কিছু জিনিসের ডিজাইন করে ফেলেন।

শিক্ষাজীবনে নিউটন একা একাই কাটান। গম্ভীর ভাবুক প্রকৃতির নিউটন খুব কমই ঘর থেকে বের হতেন,তার এক বন্ধু মাঝেমাঝে আসতো,তার সাথেও তেমন ঘনিষ্ঠতা ছিল না। নিউটন সারাক্ষণ ডুবে থাকতেন mysticism, esoteric philosophy নিয়ে। সেদিকেই তার আকর্ষণ।সারাদিন ঘরের এক কোণে বসে বিভিন্ন occult text(যাদুশাস্ত্র) নিয়ে অনুসন্ধান ছিল তার দৈনন্দিন কাজ। তিনি প্রাচীন যাদুশাস্ত্র এবং ধর্মশাস্ত্র উভয় সংগ্রহ করতেন গুপ্তবিদ্যা অর্জনের জন্য। রেনেসাঁ পরবর্তী সময়ে যাদুশাস্ত্রের প্রতুলতার জন্য সেসব সংগ্রহে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি।
তিনি ভাবতেন বাইবেলের মধ্যেও কোন না কোন বাতেনি জ্ঞান থাকতে পারে। এজন্য দীর্ঘ একটা সময় বাইবেলের বিভিন্ন অনুবাদ নিয়ে গবেষণা করেন।এজন্য অনেক মানুষ তাকে ধর্মভীরু খ্রিষ্টান বানিয়ে ফেলেছে। শুধু বাইবেলই না, তিনি সোলাইমান(:) সিংহাসনের স্থানের ব্যপারেও অনেক গবেষণা করে, উদ্দেশ্য শুধুই কিছু অধিবিদ্যা অর্জন, কিছু বাতেনি বিদ্যা হাসিল, মিস্টিক্যাল ইনিসিয়েশন লাভ,আর যাদুকরদের চিরাচরিত উদ্দেশ্যঃ প্রকৃতির কার্যনীতির ব্যপারে জ্ঞান লাভ। এজন্য এমনকি প্রাচীন বহু প্যাগান মন্দিরের নির্মাণশৈলী, জ্যামিতিক নকশা নিয়েও গবেষণা করেছেন। উইকিপিডিয়াতেও এসেছেঃ
Newton spent a great deal of time trying to discover hidden messages within the Bible.

In addition to scripture, Newton also relied upon various ancient and contemporary sources while studying the temple. He believed that many ancient sources were endowed with sacred wisdom[6] and that theproportions of many of their temples were in themselves sacred. This belief would lead Newton to examine many architectural works of Hellenistic Greece, as well as Romansources such as Vitruvius, in a search for their occult knowledge.


Newton felt that just as the writings of ancient philosophers, scholars, and Biblical figures contained within them unknown sacred wisdom, the same was true of their architecture. He believed that these men had hidden their knowledge in a complex code of symbolic and mathematical language that, when deciphered, would reveal an unknown knowledge of how nature works.[
উইকিপিডিয়া]

এজন্য কেউ যদি মনে করে, তিনি খ্রিষ্টান ধর্মের প্রতি অনুরাগ বা ভক্তির দরুন ধর্মশাস্ত্র নিয়ে গবেষণা করতেন, তবে নিঃসন্দেহে এরূপ ধারনাকারী ব্যক্তি নিতান্ত অজ্ঞ। ইহুদি রহস্যবাদ যাদুবিদ্যা কাব্বালাহ,
বায়তুল মুকাদ্দাস নিয়ে আগ্রহ তার কথিত খ্রিষ্টান পরিচয়কে প্রশ্নের মুখে ফেলে।

নিউটনের হৃদয় বক্রতা কুফর দ্বারা পরিপূর্ন ছিল। তিনি প্রচলিত খ্রিষ্টান ধর্মকে সঠিক মনে করতেন না। তিনি ত্রিতত্ত্ববাদকে অগ্রহণযোগ্য মনে করতেন। তার ননট্রিনিটারিয়ান বিশ্বাস দেখে অনেক বায়োগ্রাফার, স্কলারগন মনে করতেন তিনি খ্রিষ্টান নন বরং Deist ডেইজম হচ্ছে এমন বিশ্বাস ব্যবস্থা যেখানে একজন সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের স্বীকৃতি দেওয়া হয়, এরকমটা ধারনা করা হয় যে সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন বটে কিন্তু এখন তিনি আসমান যমীনের নিয়ন্ত্রন করছেন না, তিনি দুনিয়ার সম্পর্কে এমনকি বেখবর(নাউজুবিল্লাহ), কিন্তু সমস্যা হচ্ছে নিউটনের ঈশ্বর সম্পর্কে আকিদা হলো, ঈশ্বর প্রতিনিয়ত পৃথিবীকে পরিচালনায় ঐশ্বরিক হস্তক্ষেপ(ডিভাইন ইন্টারভেনশান) করতেন। Leibniz কিছুটা আক্রমণ করেই নিউটনের ব্যপারে তার এক বন্ধুকে চিঠিতে লেখেঃ
"Sir Isaac Newton and his followers have also a very odd opinion concerning the work of God. According to their doctrine, God Almighty wants to wind up his watch from time to time: otherwise it would cease to move. He had not, it seems, sufficient foresight to make it a perpetual motion."[
উইকিপিডিয়া]

নিউটন যতই সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের কথা বলুক না কেন, ত্রিশ বছরে পা দেওয়ার সময় পর্যন্ত নিজেকে বাহ্যিকভাবে সমাজে খ্রিষ্টান পরিচয় দিলেও তিনি তার অন্তরের আসল বিশ্বাস কখনোই খোলাখুলি প্রকাশ করেন নি। আগে তাকে অনেকে একেশ্বরবাদী খ্রিষ্টান হিসেবে চিহ্নিত করত, কিন্তু সাম্প্রতিককালে তার আসল মুখোশ উন্মোচিত হলে heretic বলা হয়। তিনি খ্রিস্ট ধর্মের বিশ্বাস তো লালন করতেনই না, উপরন্তু ব্রুনো, গ্যালিলিওদের ন্যায়ই হেরেটিক ছিলেন। ধারনা খোদ ইতিহাসবিদরাই করেন। তিনি হয়ত কঠিন শাস্তির ভয়েই আসল বিশ্বাসকে প্রকাশ করেন নি। এজন্য তাকেও নিকোডেমাইটদের কাতারে ফেলা হয় যারা লাঞ্ছিত হবার ভয়ে বিশ্বাস চিন্তাধারাকে ঢেকে রাখে।
Although born into an Anglican family, by his thirties Newton held a Christian faith that, had it been made public, would not have been considered orthodox by mainstream Christianity;[113] in recent times he has been described as a heretic.

Like many contemporaries (e.g., Thomas Aikenhead) he lived with the threat of severe punishment if he had been open about his religious beliefs. Heresy was a crime that could have been punishable by the loss of all property and status or even death (see, e.g., the Blasphemy Act 1697). Because of his secrecy over his religious beliefs, Newton has been described as a Nicodemite.[9]


Historian Stephen D. Snobelen says, "Isaac Newton was a heretic. But ... he never made a public declaration of his private faith—which the orthodox would have deemed extremely radical. He hid his faith so well that scholars are still unravelling his personal beliefs."[114][
উইকিপিডিয়া]

যারা তাকে ননট্রিনিটারিয়ান আরিয়ান খ্রিষ্টান বলে দাবি করত,তারা একদমই ভুল করেছে কেননা তিনি শয়তানের বা জ্বীনদের অস্তিত্বে বিশ্বাস করতেন না। তিনি খ্রিষ্টীয় অর্থোডক্স বিশ্বাসঃ আত্মার অমরত্বেও অবিশ্বাস করতেন।
As well as being antitrinitarian, Newton allegedly rejected the orthodox doctrines of the immortal soul,[9] a personal devil and literal demons.[9][
উইকিপিডিয়া]

তিনি এক ঈশ্বরে বিশ্বাসের কথা বলেতেন। শোনা যায় তার এই বিশ্বাস কিছুদিন সর্বেশ্বরবাদী দার্শনিকদের বিপাকে ফেলে। কিন্তু তার ঈশ্বর monism এর ঈশ্বরের ধারনার অনুরূপ সর্বত্র বিদ্যমান(উপরে আগেই উল্লেখ করেছি) নিউটনের সৃষ্টিকর্তার ব্যপারে বিখ্যাত উক্তি হচ্ছেঃ
"This most beautiful system of the sun, planets, and comets, could only proceed from the counsel and dominion of an intelligent Being. [...] This Being governs all things, not as the soul of the world, but as Lord over all; and on account of his dominion he is wont to be called "Lord God" παντοκρατωρ [pantokratōr], or "Universal Ruler". [...] The Supreme God is a Being eternal, infinite, [and] absolutely perfect"

Sir Isaac Newton

এখন প্রশ্ন আসে এই ইউনিভার্সাল শাসক কাকে বোঝানো হয়েছে! ইব্রাহীমের(আঃ) রব নাকি অন্য কেউ? এটা বুঝতে লেখার শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। নিউটনের ধর্মতাত্ত্বিক লেখনী এবং বিবলিক্যাল কিতাবাদিতে অনুসন্ধান সংক্রান্ত সবকিছু ১৬৭০ থেকে ১৬৯০ এর মধ্যে সংঘটিত হয়।
Newton did not publish any of his works of biblical study during his lifetime.[3][58] All of Newton's writings on corruption in biblical scripture and the church took place after the late 1670s and prior to the middle of 1690.[
উইকিপিডিয়া]

বাইবেল এর পাশাপাশি নিউটন আরো কিছুর মধ্যে ডুবে থাকতেন, তা হচ্ছে যাদুশাস্ত্র। তিনি হার্মেটিক, কাব্বালিস্টিক, পিথাগোরিয়ান-প্লেটনিক সমস্ত যাদুবিদ্যা সংক্রান্ত লেখনী নিয়ে গভীরভাবে ডুবে থাকেন। এরপরে শিক্ষাজীবনের একটা পর্যায়ে বাস্তব পর্যায়ে সরাসরি যাদুচর্চার দিকে হাটেন। তিনি হার্মেটিসিজমের অন্তর্ভুক্ত আলকেমি চর্চাশুরু করেন। আমার প্রশ্ন হচ্ছে কোন ধরনের খ্রিষ্টান নিষিদ্ধ বিদ্যা নিয়ে পড়ে থাকে এবং যাদুচর্চায় মনোনিবেশ করে!? তিনি corpus hermeticum নিয়ে গভীর গবেষণা চালান। এমনকি হার্মেটিক শাস্ত্র অনুবাদ পর্যন্ত করেন(ডানের ছবিতে দ্রষ্টব্য) আজ পর্যন্ত সংক্রান্ত অনেক শয়তানি যাদুশাস্ত্রের গবেষণা অপ্রকাশিত অবস্থায় আছে। উইকিপিডিয়ায় এসেছেঃ
Isaac Newton placed great faith in the concept of an unadulterated, pure, ancient doctrine, which he studied vigorously to aid his understanding of the physical world.[17]Many of Newton's manuscripts—most of which are still unpublished[17]—detail his thorough study of the Corpus Hermeticum, writings said to have been transmitted from ancient times, in which the secrets and techniques of influencing the stars and the forces of nature were revealed, i.e. As Above, So Below.[
উইকিপিডিয়া]

নিউটনের সময় বিজ্ঞান ছিলই না, ছিল ন্যাচারাল ফিলসফি। আজকের কথিত ্যাশনাল বিজ্ঞানের জন্য নিউটন কাজ করতেন না বরং কাজ করতে যাদুবিদ্যা নিয়ে। তার মূল লক্ষ্যই ছিল প্রাচীন ব্যবিলনিয়ান কুফরি যাদুবিদ্যাকে পুনরুজ্জীবিত করা। উইকিপিডিয়াতে একই কথা এসেছেঃ
Newton's scientific work may have been of lesser personal importance to him, as he placed emphasis on rediscovering the occult wisdom of the ancients.

নিউটন ছিল একজন প্রসিদ্ধ আলকেমিস্ট। আলকেমির প্রতি তিনি এত বেশি মাত্রায় আবিষ্ট ছিলেন যে বলা যায়, তার লিখিত ১০ মিলিয়ন শব্দের মিলিয়ন ছিল আলকেমির উপর। এর অধিকাংশই ছিল হার্মেটিক দর্শনকেন্দ্রিক এবং সেসব স্তরের পর স্তর allegory imagery দ্বারা ভরা দুর্বোধ্য বাক্য। একবার নিউটনের ব্যক্তিগত আলকেমির ল্যাবে আগুন লাগে, এতে করে তার অনেক অকাল্ট নলেজের ডকুমেন্টস নস্ট হয়ে যায়। নিউটনের মৃত্যুর সময় তার আলকেমির উপর করা কর্মগুলোকে প্রকাশের অযোগ্য ঘোষণা দিয়ে দীর্ঘকাল ঢেকে রাখা হয়। অবশিষ্ট টিকে থাকা প্রকাশযোগ্য নিউটনের আলকেমিকে কেমিস্ট্রি নাম দিয়ে ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। রহস্যের বিষয় হচ্ছে অধিকাংশ নিউটনের যাদুবিদ্যায় করা ডকুমেন্ট গুলো ইজরাইলে চলে গেছে!
Of an estimated ten million words of writing in Newton's papers, about one million deal with alchemy. Many of Newton's writings on alchemy are copies of other manuscripts, with his own annotations.[91] Alchemical texts mix artisanal knowledge with philosophical speculation, often hidden behind layers of wordplay, allegory, and imagery to protect craft secrets.[138] Some of the content contained in Newton's papers could have been considered heretical by the church.

Much of Newton's writing on alchemy may have been lost in a fire in his laboratory, so the true extent of his work in this area may have been larger than is currently known.


At the time of Newton's death this material was considered "unfit to publish" by Newton's estate, and consequently fell into obscurity until their somewhat sensational reemergence in 1936.[9]


All of Newton's known writings on alchemy are currently being put online in a project undertaken by Indiana University: "The Chymistry of Isaac Newton"[142] and summarised in a book.[
উইকিপিডিয়া]

তার ওইসব কার্যক্রম এজন্যই প্রকাশ অযোগ্য বলা হয়েছিল, যাতে করে তার বিদ্যা বইপত্র সাধারন মানুষের হজমে অসুবিধা না হয়। অর্থাৎ উদাহরণস্বরূপ বিষকে উপাদেয় খাদ্য বলে জনগণের মধ্যে প্রবেশ করানোর প্রক্রিয়া বলা যায়। ভাল কোন লোকই যাদুকরদের থেকে জ্ঞান অর্জন করতে চাইবে না। এজন্য পরিচয় গোপন রাখার মধ্যে অভিশপ্ত কাফিররা কল্যান খুজে পেয়েছিল।

তার আলকেমির উপর গবেষণার মূল লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য ছিল সৃষ্টির সাবস্টেনশিয়াল পরিবর্তন অর্থাৎ সেই পরশ পাথরের অন্বেষণ যার দ্বারা লোহাকে স্বর্ণে রূপান্তর করা যায় এবং অপর উদ্দেশ্য ছিল শয়তানের দেওয়া সাজারাতুল খুলদের(tree of life) সেই প্রাচীন প্রতিশ্রুতিকে খুজে বেড়ানো, অনন্তজীবন প্রদায়ী অমৃতের(Elixir of life) অনুসন্ধান। সে তার জীবদ্দশায় চার্চের শাস্তির ভয়ে সব ধরনের নিষিদ্ধ বিদ্যাকে প্রকাশ করা থেকে দূরে রাখে।
Newton's writings suggest that one of the main goals of his alchemy may have been the discovery of the philosopher's stone (a material believed to turn base metals into gold), and perhaps to a lesser extent, the discovery of the highly coveted Elixir of Life.

Due to the threat of punishment and the potential scrutiny he feared from his peers within the scientific community, Newton may have deliberately left his work on alchemical subjects unpublished.(
উইকিপিডিয়া)


অকাল্ট মিস্টিসিজম থেকে গৃহীত নিউটনিয়ান অকাল্ট বিদ্যা বা তত্ত্বকে পরবর্তীতে জ্ঞান বিজ্ঞানের মূল কেন্দ্রে পরিণত হয়।১৬৮৭ সালে তার প্রিন্সিপিয়া ম্যাথম্যাটিকা পূর্ন নামঃ 'প্রাকৃতিক দর্শনে গাণিতিক নীতি' প্রকাশিত হয়। এটা অপবিজ্ঞানের মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলে। এটাই ক্ল্যাসিক্যাল নিউটনিয়ান মেকানিক্সের মূল ভিত্তি। এটাকে আজ সায়েন্টিফিক কিতাব ভাবা হতে পারে অথচ দেখছেন, বইয়ের নামেই ন্যাচারাল ফিলসফি উল্লেখ করা আছে!এই বইসহ তার সমস্ত তত্ত্বে যাদুশাস্ত্রের প্রত্যক্ষ প্রভাব আছে। তিনি মূলত যাদুবিদ্যারই বিভিন্ন নীতি তত্ত্বকে প্রকাশ করেন। অতঃপর তাকে বিজ্ঞান হিসেবে গ্রহন এবং মর্যাদা দেওয়া হয়। তিনি আসমানি বস্তুসমূহের সঞ্চালনের ব্যপারেও অদৃশ্য যাদুকরী শক্তির(gravity) অস্তিত্বে বিশ্বাস করতেন যার বলে সবকিছু সচল আছে ভাবতেন। অর্থাৎ সবকিছুই তার অকাল্ট ফিলসফি থেকে নিয়ে আসা।এই অকাল্ট বেজড প্রিন্সিপিয়া কিতাবে তিনি গতির সূত্র প্রকাশ করেন, যা আজ আমাদের প্রায় সকলেরই মুখস্ত।
It was Newton's conception of the universe based upon natural and rationally understandable laws that became one of the seeds for Enlightenment ideology.

His book Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica(Mathematical Principles of Natural Philosophy), first published in 1687, laid the foundations of classical mechanics.


Many of the discoveries and mathematical formula found within Newton's Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica can be linked, often very directly, to his occult and alchemical studies. Much of his research into the movement of heavenly bodies was influenced by his belief that there are invisible, occult forces at work in the orbits of celestial bodies.


The Principia was published on 5 July 1687 with encouragement and financial help fromEdmond Halley. In this work, Newton stated the three universal laws of motion.


As a spiritual man, and as an alchemist, Newton was determined that the motion of heavenly bodies was motivated by invisible forces, that natural phenomena were motivated by forces spiritual, not merely physical.[15]


Determining that many of Newton's acclaimed scientific discoveries were influenced by his research of the occult and obscure has not been the simplest of tasks. Newton did not always record his chemical experiments in the most transparent way. Alchemists were notorious for veiling their writings in impenetrable jargon, and Newton made matters even worse by inventing symbols and systems of his own. That is part of the reason why, despite Newton's reputation, many of his manuscripts have still not been properly edited and interpreted. "They are in a state of considerable disorder," Newman says.[
উইকিপিডিয়া]

একটা বিষয় হচ্ছে, এসব সূত্রের অধিকাংশ বিষয় মানুষের সাধারন সহজাত বিচার বুদ্ধি দ্বারা উপলব্ধিযোগ্য। যেমন ধরুন, আপনি জানেন যে কোন বস্তুকে ধাক্কা না দেওয়া হলে তা স্থির অবস্থায় থাকবে, ধাক্কা দিলে তা চলতে থাকবে। না থামালে চলতে থাকবে, গতি লাভ না করলে গতি ক্রমশ হ্রাস পাবে। বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার এর ওপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনও সেদিকে ঘটে৷... ইত্যাদি বিষয়গুলো তো সূত্রে এনকোড করবার প্রয়োজনীয়তা খুজে পাইনা যেহেতু এসব একদমই observation এবং common sense এর বিষয়। এসব তুচ্ছ পর্যবেক্ষনভিত্তিক সাধারন জ্ঞানকে মহাবিদ্যা হিসেবে পূজো করে অবশেষে ব্যক্তিপূজার(অন্ধ অনুসরন ভক্তশ্রদ্ধা) দিকে যাওয়া চরম মূর্খলোকেদের কাজ

(সংক্ষেপিত )

From al adiat.

post link: https://aadiaat.blogspot.com/2019/10/blog-post.html

 

শয়তানের বাচ্চা নিউটন

তার প্রসবকৃত পদার্থ বিজ্ঞানের কঠিন একটা থিউরি হলো মহাকর্ষ-অভিকর্ষ বল। এই কাল্পনিক বল নিয়ে কত জটিল জটিল গাণিতিক সমস্যা সমাধান করলাম, দিস্তার পর দিস্তা খাতা নষ্ট করলাম। অথচ এসব কিছু একেবারেই ফাউ, বাস্তব জগতে এসবের কোন প্রয়োগ নেই, ভিত্তি নেই।

নিউটনের মহাকর্ষ (ভুঁওয়া) অনুকল্পঃ মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণা একে অপরকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে, আকর্ষণ বলের মান বস্তুকণাদ্বয়ের ভরের গুণফলের সমাণুপাতিক এবং এদের মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক, এবং এই বল বস্তুকণাদ্বয়ের সংযোজক সরল রেখা বরাবর ক্রিয়া করে। [F=GmM/d²]

আচ্ছা, একটা চুম্বৌকের টুকরা কিভাবে গ্রেভিটির সাথে পাল্লা দিয়ে বালু কণা তুলে আনতে পারে!?

দূর্বল মশা-মাছি, আর পাখিদের উপর কি গ্রেভিটি কাজ করে না?

তারা কিভাবে বাতাসে উড়ে বেড়ায়!?

গ্রেভিটি কেন পানিতে ভাসমান বস্তুগুলোকে তলিয়ে নিতে পারে না?

আচ্ছা গাঁজাখোরি তাত্বিক কাহিনি ছাড়া গ্রাভিটির কি কোন বাস্তব প্রমান বা প্রয়োগ আছে?

কেউ কি গ্রেভিটি অনুভব করে?

বিজ্ঞানের ছাত্ররাও কি গানিতিক হিসাব-নিকাশ ছাড়া গ্রেভিটির আগা-মাথা কিছু বুঝে?

গ্রেভিটি কি গাইবি বিষয় যে, অন্ধবিশ্বাস করতে হবে?

তাহলে নিউটনের মাথায় আপেল পড়লো কেন?

ভারি বস্তু নিচের দিকে পড়ে কেন, উপরে দিকে চলে যায় না কেন?

এর কারণ কি গ্রেভিটি?

না, একদম সিম্পল উত্তর: বাতাসের ঘণত্বের চেয়ে আপেলের ঘণত্ব বেশি ছিলো, তাই পড়েছে। ঘণত্ব ভর যার বেশি সে নিচে পড়বেই

অপর দিকে যার ঘণত্ব-ভর কম সে উপরে উঠে যাবে, যেমন হিলিয়াম গ্যাস বাতাসের চেয়ে হালকা, তাই হিলিয়াম ভর্তি বেলুন উপরের দিকে উঠে যায়

সিম্পল!

 Asa feer

Comments

Popular posts from this blog

ইসলামিক সৃষ্টিতত্ব (পৃথিবী স্থির এবং সমতলে বিছানো):

ইখওয়ান-আস সাফা: মধ্যযুগে জ্ঞানচর্চার গুপ্ত সংগঠন