আকিকা Vs টিকা :

 

টিকার ভয়ংকর ক্ষতিকর কিছু দিক: দেহের ক্যান্সার সৃষ্টি সহ শিশুকে পঙ্গু করে দেয়া ।

কয়েকটি উদাহরন মাদ্ধমে  আকিকা গুরুত্ব আর টিকার ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা হবে ।

পোলিও টিকা বা বিভিন্ন টিকা যেমন ধুনুস্তঙ্কার / পলিও/ যক্ষ্মা , হাম বসন্ত টিকা দিয়া হয়ে থাকে শিশুদের যেন এই সব রোগ থেকে দূরে থাকে ।

আকিকাঃ আকিকা দিয়ার মাদ্ধমে শিশুর শারীরিক সকল প্রকার রোগ মুক্ত হয়। রোগের আক্রমন থেক নিরাপত্তা জন্য দেয়া হয় আকিকা.

তাহলে আকিকা আর টিকা ২ তার উদ্দেশে্য একই । একটি হল সর্ব শ্রেষ্ঠ বেক্তি মহানবির দেয়া নিয়ম , আরাকটি আধুনিক বিজ্ঞান গবেষণা বের করা কিছু প্রতিষেধক যার মাদ্ধমে শিশু ভবিষ্যতের রোগ মুক্ত থাকবে ।

তাহলে এই দুই দিক বিবেচনায় অবশই যিনি সর্ব শ্রেষ্ঠ বেক্তি মহানবি নিয়ম সেটাই BEST.

Adv: আকিকার মাদ্ধমে পশু জবাই রক্ত প্রবাহের দারা আল্লাহর কাছে সকল নিরাপত্তা লাভ করে শিশু ।

রাসুল (সাঃ) বলেন ,

সামির ইবনে জনদুব (রাঃ) হতে বর্ণিত রাসুল (সাঃ) বলেন ,

প্রতেক শিশু তার আকিকার বিনিময়ে আল্লাহ কাছে বন্ধকস্বরূপ থাকে। কাজেই সপ্তম দিনে তার পক্ষ হতে কুরবানি করবে এবং তার মাথা মুন্দন করে নাম রাখবে । আবু দাউদ ২৭২৯

এই হাদিসে স্পষ্ট যে আকিকার মাধ্যমে আল্লাহ কাছে শিশু নিরাপত্তা লাভ করে

যে জিনিসের মাদ্দধমে পূর্ণ ভাবে শিশু নিরাপত্তা পাচ্ছে সেখানে অন্য পদ্ধতি কেন দরকার।

হ্যাঁ টিকা জদি ভাল দিক থাকে তবে দরকার আছে । সব কিছু ত আল্লাহ আমাদের জন্যই করেছেন , তাহলে প্রশ্ন হল মানুশের তৈরি টিকার ভাল দিকের পাশাপাশি সমস্যা বা ক্ষতিকর দিক কোথায় ?

মানুষ যখন এই টিকা আবিস্কার করে তখন শিশুর সু স্বাস্থ্য কথা ভেবে আর ভবিষ্যতের ভালোর দিক চিন্তা করেই এই টিকার আবিস্কার ।

এই টিকা গুলা প্রচলন /আবিস্কার প্রচার সব করে পশ্চিমা ।

☘️🌺টিকার ভয়ংকর ক্ষতকর কিছু দিক

নাইজেরিয়ার ডা. হারুনা কায়েটা আজ থেকে আট বছর আগে ২০০৪ সালে তিনি মন্তব্যটি করেছিলেন। নাজেরিয়ান ফার্মাসিউটিক্যাল্স সাইন্টিস্ট ডা. হারুনা কায়েটার

সফল পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন, শিশুদের খাওয়ানোর পোলিও টিকায় প্রথমত রয়েছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রজনন ক্ষমতা চিরতরে নষ্ট করে দেয়ার উপাদান। দ্বিতীয়ত, বিগত নয় বছর ধরে গোটা পৃথিবীতে লাখ লাখ শিশুকে খাওয়ানো পোলিও টিকায় ক্যান্সারের ভাইরাস মেশানো হচ্ছে এবং তৃতীয়ত, ওরাল পোলিও টিকা পঙ্গুত্ব প্রতিরোধের পরিবর্তে পঙ্গুত্বের জন্য দায়ী প্রমাণিত হওয়ায় আমেরিকা, বৃটেন ও কানাডায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এত ক্ষতিকর দিক থাকার পর ও প্রতিষেধকের এই সব নিউজ কর্মসূচি বাংলাদেশসহ তৃতীয় বিশ্বের লক্ষ লক্ষ শিশুকে খাওয়ানো হচ্ছে

আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এইডস সহ নানা জিবানু যুক্ত রোগ এই সব টিকা কর্ম সুচির মাদ্ধমে যে এই সব দেশ কে ধংস করে দেয়া গোপন আজেন্দা হতে পারে তা অনেকটাই পরিষ্কার
🌿পাকিস্তানের প্রথম সারির জাতীয় পত্রিকা ডেইলি উম্মতঃ ইউনিসেফ’র পক্ষ থেকে পোলিও নির্মূলে শিশুদেরকে টিকা খাওয়ানোর কর্মসূচি প্রকৃতপক্ষে শিশুদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়ারই পরিকল্পনা।’ এটি কোনো ‘চরমপন্থী মোল্লা’ কিংবা কূপমণ্ডুক রক্ষণশীল ব্যক্তির উক্তি নয়।

🌿সর্ষের ভেতরেই ভূত/ অর্থাৎ পোলিও টিকা খাওয়ানো কারনে লক্ষ্য ভারতের শিশু পলিও তে আক্রান্ত

কিছুদিন আগে ইন্ডিয়ায় পরিচালিত এক অনুসন্ধানী রিপোর্ট শিশুদের খাওয়ানোর পোলিও টিকা এর সামনে মস্তবড় এক প্রশ্নবোধক চিহ্ন এঁকে দিয়েছে

দেশটিতে এ বিষয়ে ৪৭ হাজার ৫০০ সমস্যার ঘটনা সামনে আসে। এসব ঘটনায় শিশুদের পোলিওর মতো ধ্বংসাত্মক রোগের বিষয়টি উঠে এসেছে। গুরুতর ব্যাপার হল, এ শিশুদের মধ্যে পঙ্গুত্বের দিকে ঠেলে-দেয়া পোলিও রোগের উপসর্গ লক্ষ্য করা গেছে। যাদেরকে সুনির্দিষ্টভাবে পোলিও টিকা খাওয়ানো হচ্ছিল। যাতে প্রমাণিত হয় যে, খোদ পোলিও টিকার মধ্যেই রোগটির উপাদান রয়েছে। এ যেন সর্ষের ভেতরেই ভূত!

🌿🌺অতিতে রয়েছে পলিও টিকার মাদ্ধমে মারাত্মক মানুষের মস্তিষ্ক, অন্ত্র ও হাড়ের ক্যান্সার সৃষ্টি ঘটনা

১৯৫৪/ ১৯৬৩ সালের মধ্যে গোটা বিশ্বের শিশুদের উপর প্রয়োগ করা পোলিও ভ্যাকসিন-এ ঝঠ-৪০ নামের ভাইরাস মেশানো ছিল। যা মানুষের মস্তিষ্ক, অন্ত্র ও হাড়ের ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। যদিও চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা ১৯৬০ সালে শনাক্ত করতে সক্ষম হন যে, বানরের ঘাড় থেকে তৈরি করা পোলিও ভ্যাকসিনে ঝঠ-৪০ ভাইরাস রয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাগুলো বিষয়টি তখন থেকে ধামাচাপা দিতে তৎপর ছিলো

🌿পোলিও টিকা এই সব ক্ষতিকর দিক গবেষণা করে অনেকে এই টিকার বিরোধী/

তার মতামত দেয় যে

১/ পোলিও টিকা মেয়েদের বন্ধ্যা এবং ছেলেদের প্রজনন ক্ষমতা অনেকাংশে হ্রাস করে দেয়।

২/ দ্বিতীয় অভিযোগ, এই টিকা রোগটি প্রতিরোধ তো দূরের কথা নিজেই রোগটি সৃষ্টির উপাদান বহন করে।

৩/ আর তৃতীয় অভিযোগটি সবচে’ ভয়ানক পোলিও টিকা মানবদেহে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে!

উপরে এই ৩ কারনের ব্যাখ্যা সত্যতা বিষয়ে অকাট্য তথ্য-প্রমাণসমৃদ্ধ একাধিক প্রবন্ধ ইন্টারনেট এবং বইপত্র রয়েছে

এখন সারা বিশ্বে পোলিও টিকা প্রয়োগের দু’রকমের পদ্ধতি চালু আছে/ এই ছাড়া ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো হয় এই সব কর্ম সুছি দেয়া হয় WHO. দারা তাদের নিয়ন্ত্রন করে ইয়াহুদি / খ্রিষ্টানরা । যারা ইসলামের ঘোরতর শত্রু ।

ভিন্ন দেশের নিরপেক্ষ ও নীতিনিষ্ঠ চিকিৎসা বিজ্ঞানী যারা পোলিও টিকার পরীক্ষা চালিয়েছেন তারা সবাই এতে মানবদেহের জন্য উল্লিখিত মারাত্মক ক্ষতিকর উপাদানগুলো শনাক্ত করেন। যা নিঃসন্দেহে ভয়ঙ্কর কিন্তু এই সব ইনফর্মেশন গোপন করে রাখা হয়েছে ,

তাঁদের কণ্ঠ চেপে রাখা হয়েছে/ আর অন্য দিকে এই সব কর্ম সূচি পালনে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়েছে...

☘️🌿আমাদের দেশের কথা ভাবুন এখানে vitamin a capsul , সহ নানা কিছু দেয়া হয় যা আমাদের শত্রু দেশ ভারত থেকে আনা হয় ।

এই সব টিকার প্রভাবে সিলেটে কয়েক বসর আগে ৩০+ শিশু মারা যায় । এর বাহিরে এই বসর যার প্রভাবে Roto virus সহ নানা কিছু সমস্যা ধরা পড়ছে শিশুদের ।

যেহেতু ভারত ইয়াহুদির দালাল সুতরাং এমন পরিস্থিতিতে ভারতের এই সব

vitamin a capsul , সহ নানা কিছু আমাদের দেশে শিশু কে পঙ্গু করে দেয়া, সহ নানা ভাইরাস জনিত রোগের গোপন প্লান এজেন্দা থাকতে পারে ।

এই সব টিকার ডোজ শিশুদের উপর প্রভাব ফেলে নানা অঙ্গ অরগ্যানের ক্ষতি করে । আর এত ভিটামিন ঘারতি সব শিশুর এক না সবার এক হয় না।

সুতরাং আকিকা দেয়া উত্তম এই গুলা থেকে। আর বিভিন্ন ভিটামিন ঘাড়টির জন্য পরিমিত পুষ্টিকর খাবার ফল যথেষ্ট

“যে ব্যক্তি তার সন্তানের আকীকা করতে চায়, সে যেন উহা পালন করে”। (আহমাদ ও আবু দাউদ)

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আরও বলেনঃ (كل غلام رهينة بعقيقته) অর্থ: প্রতিটি সন্তানই আকীকার বিনিময়ে আটক থাকে”। (আহমাদ, তিরমিজী ও অন্যান্য সুনান গ্রন্থ)

🌿🌺=>পোলিও টিকার প্রকাশিত উপাদানের একটি হল ঞবিবহ ৮০। ‘টুইয়েন এইটি’ সম্পর্কে আপনি ইন্টারনেটে প্রচুর বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট পাবেন। ঞবিবহ ৮০ গুগলে লিখে সার্চ দিলে আপনি এর গুণাগুণ সম্পর্কে বহু তথ্য-উপাত্ত পেয়ে যাবেন। এটি প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস করার পাশাপাশি মেয়েদের গর্ভধারণ ক্ষমতাকেও নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে।

ডা. হারুনা কায়েটা ভারতের ল্যাবরেটরী বিশেষজ্ঞদের সামনেই পোলিও টিকার নমুনাগুলো টেস্ট করেন। সবচেয়ে বড় কথা হল পরীক্ষার ক্ষেত্রে তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক সুপারিশকৃত প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। পরীক্ষায় প্রমাণিত হয় ওরাল ভ্যাকসিনে মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর উপাদান রয়েছে।

☘️🌿, ডা. হারুনা কায়েটা নিশ্চিত হন ,

১/ নাইজেরিয়াকে পোলিও মুক্ত করার নামে ইউনিসেফ প্রকৃতপক্ষের আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বিভিন্নভাবে পঙ্গু করে ফেলার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

২/ ’ সাপ্তাহিক ট্রাস্টের সাংবাদিক কে ডা. হারুনার বলেন কাছে জানতে চান যে, ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক কোম্পানি এতে ক্ষতিকারক উপাদান মেশাবে তিনটি কারণে এক. প্রস্তুতকারক কোম্পানি ও এর প্রমোটকারীদের কোনো গোপন অ্যাজেন্ডা রয়েছে

এর সমান্তরালে তৃতীয় বিশ্বের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ হতে পারে/ আর জনসঙ্খা নিয়ন্ত্রন মানে বুঝে ফেলা জায় ইহা মুলত ইয়েয়াহুদি গোপন সংস্থা মুসলিম সঙ্খা হ্রাস / মুসলিমদের পঙ্গু করতে এই কাজ করে ।

ডা. হারুনা কায়েটা বলেন , আমাদের ভেতর থেকে অ্যাজেন্ট পেয়ে যায় ঐ সব সন্থা

আর এই সব কিছু থেকে প্রমানিত । টিকা কিছু মানব্দ এহের রোগ প্রতিরোধ প্রতিশেধক থাকলেও ইহা দেহের জন্য ক্ষতি আর মসুলিমদের জন্য ক্ষতি করতে গভির ষড়যন্ত্র লিপ্ত ।

এই সব টিকার আগে কি মানুশ সুস্থ থাকতনা বা অবশই থাক ত । যেহেতু রিস্কি , এর উদ্দেশ্য খুব ভাল না , প্রমানিত না কখন কোন টিকা টা আমাদের জন্য ভাল হবে সেহেতু দূরে থাকাই উত্তম আপনার ত আছেই Protection আকিকা ।